৩৬
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৩৬
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “তোমরা সাহরী খাও। কেননা, সাহারীর মধ্যে বরকত রয়েছে।” (বুখারী ১৯২৩, মুসলিম ১০৯৫)
৩৭
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৩৭
সাহ্ল ইবনে সাআ’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “লোকেরা যতদিন দ্রুত ইফতার করবে, ততদিন কল্যাণের মধ্যে অবস্থান করবে।” (বুখারী ১৯৫৭, মুসলিম ১০৯৮)
৩৮
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৩৮
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও নেকীর আশায় রমযানের কিয়াম করে (তারাবীর নামায পড়ে), তার পূর্বেকার সমস্ত গোনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।” (বুখারী ৩৭, মুসলিম ৭৫৬)
৩৯
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৩৯
ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) “রমযানের শেষ দশ দিন ই’তিক্বাফ করতেন।” (বুখারী ২০২৫)
৪০
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৪০
আবূ আইয়ূব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “যে ব্যক্তি রমযানের রোযা রাখলো, তারপর এর পরপরই শাওয়ালের ছয়টি রোযা রাখলো, সে যেন পূর্ণ এক বছরের রোযা রাখলো।” (মুসলিম ১১৬৪)
৪১
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৪১
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমার বন্ধু (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে তিনটি বিষয়ের অসিয়ত করেছেন। যতদিন জীবিত থাকবো আমি সেগুলো কখনোও ত্যাগ করব না। সেগুলো হচ্ছে, প্রতিমাসে তিন দিন রোযা রাখা, চাশ্তের নামায পড়া এবং বিতর পড়ে ঘুমানো।’ (বুখারী ১১৭৮, মুসলিম ৭২১)
৪২
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৪২
আবূ ক্বাতাদাহহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “আরাফার দিনের রোযা রাখলে আল্লাহ্র নিকট আশা রাখি যে তিনি বিগত এক বছরের ও আগামী এক বছরের গোনাহ মাফ করে দেবেন।” (মুসলিম ১১৬২)
৪৩
১০০ সুসাব্যস্ত হাদিস
অধ্যায় : রোযার সুন্নত
হাদীস নং : ৪৩
আবূ ক্বাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “মুহার্রাম মাসের রোযা রাখলে আল্লাহ্র নিকট আশা করি যে তিনি বিগত এক বছরের গোনাহ মাফ করে দেবেন।” (মুসলিম ১১৬২)